Israel-Palestine conflict explained Bangla - ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সংঘাতের মূল কারণ ঐতিহাসিক

মেটা ডিসক্রিপশন: "ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের কী স্বার্থ জড়িত? মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষমতা বজায় রাখা, অস্ত্র ব্যবসা, রাজনৈতিক লবি, ইস

 



১. ভূখণ্ডের দখল ও বিরোধ

ইসরায়েলের প্রতিষ্ঠা (১৯৪৮) এবং তারপরে ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে ফিলিস্তিনি অঞ্চল (গাজা, পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম) দখল করা হয়। ফিলিস্তিনিরা মনে করে, এটি তাদের ভূমি এবং ইসরায়েল অবৈধভাবে তাদের ভূখণ্ড দখল করছে।

২. জাতীয়তাবাদ ও স্বাধীনতার লড়াই

ফিলিস্তিনিরা তাদের স্বাধীন রাষ্ট্র চায়, কিন্তু ইসরায়েল তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে চায় না। ফলে গাজা ও পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠনগুলো (যেমন হামাস) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।

৩. ধর্মীয় বিরোধ

জেরুজালেম শহরটি মুসলিম, ইহুদি এবং খ্রিস্টানদের জন্য পবিত্র স্থান। বিশেষ করে আল-আকসা মসজিদ ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষের অন্যতম কারণ।

৪. সন্ত্রাসবাদ ও প্রতিশোধমূলক হামলা

হামাস ও অন্যান্য ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী ইসরায়েলে রকেট হামলা চালায়, যার জবাবে ইসরায়েল সামরিক হামলা চালায়। দুই পক্ষই একে অপরকে দোষারোপ করে এবং এই সহিংসতা চলতে থাকে।

৫. আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও সমর্থন

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো সমর্থন দেয়, আর ফিলিস্তিনকে কিছু আরব ও মুসলিম দেশ সমর্থন করে। ফলে এই সংঘাত জটিল থেকে জটিলতর হয়েছে।

এগুলোই মূল কারণ, যার জন্য ইসরায়েল বারবার ফিলিস্তিনের ওপর হামলা চালায়, এবং পাল্টা প্রতিরোধের ফলে সংঘাত দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের গভীর বিশ্লেষণ

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত শুধু দুই জাতির মধ্যে নয়; এটি ইতিহাস, ধর্ম, ভূরাজনীতি এবং বিশ্বশক্তির একটি জটিল দ্বন্দ্ব যা শতাব্দী ধরে চলছে। এই সমস্যাটি বোঝার জন্য আমাদের একদম শুরু থেকে বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করতে হবে।

১. ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

প্রাচীন ইতিহাস

ফিলিস্তিন অঞ্চলটি হাজার বছর ধরে বিভিন্ন সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল—ফিনিশীয়, ব্যাবিলনীয়, পারস্য, গ্রীক, রোমান, ইসলামি খিলাফত, এবং উসমানীয় সাম্রাজ্য। ইহুদিরা এখানে বাস করত, কিন্তু রোমান শাসনের সময় (৭০ খ্রিস্টাব্দে) তাদের অনেককে বিতাড়িত করা হয়, যা "ডায়াসপোরা" নামে পরিচিত।

ব্রিটিশ ম্যান্ডেট (১৯১৭-১৯৪৮)

১৯১৭ সালে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়, ব্রিটিশরা "বেলফোর ঘোষণা" (Balfour Declaration) জারি করে, যেখানে ইহুদিদের জন্য একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র গঠনের সমর্থন দেওয়া হয়। তখন ফিলিস্তিনের অধিকাংশ বাসিন্দা ছিল আরব মুসলিম ও খ্রিস্টান, কিন্তু ব্রিটিশদের সমর্থনে বিপুলসংখ্যক ইহুদি সেখানে অভিবাসন শুরু করে।

ইসরায়েলের জন্ম ও প্রথম যুদ্ধ (১৯৪৮)

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে দুটি রাষ্ট্রে ভাগ করার পরিকল্পনা করে—একটি ইহুদিদের জন্য (ইসরায়েল) এবং একটি আরবদের জন্য (ফিলিস্তিন)। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা ও আরব রাষ্ট্রগুলো এই পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণা করা হলে আরব রাষ্ট্রগুলো (মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, ইরাক) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

ইসরায়েল এই যুদ্ধে জয়ী হয় এবং তার ভূখণ্ড বাড়িয়ে ফিলিস্তিনিদের জন্য নির্ধারিত অংশের অনেকটাই দখল করে নেয়। প্রায় ৭ লাখ ফিলিস্তিনি শরণার্থী হয়ে যায় এবং তাদের অনেকেই নিজ ভূমিতে ফিরতে পারেনি।


২. ১৯৬৭ সালের যুদ্ধ ও ইসরায়েলি দখলদারিত্ব

১৯৬৭ সালে "ছয় দিনের যুদ্ধ" হয়, যেখানে ইসরায়েল মিশর, সিরিয়া ও জর্ডানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এই যুদ্ধে ইসরায়েল পশ্চিম তীর, গাজা, পূর্ব জেরুজালেম, সিনাই মরুভূমি এবং গোলান মালভূমি দখল করে। যদিও পরে সিনাই মিশরকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়, কিন্তু পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম এখনো ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

ইসরায়েল এখানে বসতি (settlements) গড়ে তোলে, যা আন্তর্জাতিকভাবে অবৈধ বলে বিবেচিত হয়। ফলে ফিলিস্তিনিরা তাদের ভূমি হারানোর কারণে বিক্ষোভ ও প্রতিরোধ শুরু করে।

৩. ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ ও হামাসের উত্থান

পিএলও (PLO) ও প্রথম ইন্তিফাদা (১৯৮৭-১৯৯3)

১৯৬৪ সালে ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে "প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন" (PLO) গঠিত হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লড়াই করে ফিলিস্তিন স্বাধীন করা। ১৯৮৭ সালে, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের প্রথম গণ-অভ্যুত্থান (ইন্তিফাদা) শুরু হয়, যা পাথর নিক্ষেপ, বিক্ষোভ এবং সংঘর্ষের মাধ্যমে সংঘটিত হয়।

অসলো চুক্তি (১৯৯৩) ও আংশিক শান্তি প্রক্রিয়া

১৯৯৩ সালে ইসরায়েল ও পিএলও "অসলো শান্তি চুক্তি" স্বাক্ষর করে, যেখানে ফিলিস্তিনিদের জন্য স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কিন্তু ইসরায়েল নতুন বসতি স্থাপন বন্ধ করেনি, যার ফলে ফিলিস্তিনিরা অসন্তুষ্ট থাকে।

হামাসের উত্থান ও দ্বিতীয় ইন্তিফাদা (২০০০-২০০৫)

১৯৮৭ সালে "হামাস" গঠিত হয়, যা একটি ইসলামপন্থি সংগঠন এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধে বিশ্বাসী। ২০০০ সালে, দ্বিতীয় ইন্তিফাদা শুরু হয়, যেখানে আত্মঘাতী হামলা, বন্দুকযুদ্ধ এবং ইসরায়েলি দমনপীড়ন দেখা যায়।


৪. গাজার অবরোধ ও সাম্প্রতিক সংঘাত

গাজা থেকে ইসরায়েলি প্রত্যাহার (২০০৫)

২০০৫ সালে ইসরায়েল গাজা থেকে তার সেনা ও বসতিগুলো সরিয়ে নেয়। কিন্তু ২০০৬ সালে হামাস গাজার নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং ইসরায়েল সেখানে কঠোর অবরোধ (blockade) আরোপ করে, যার ফলে গাজা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ ও মানবিক সংকটপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়।

হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ

হামাস ও ইসরায়েল একাধিকবার যুদ্ধে জড়িয়েছে—

  • ২০০৮-২০০৯: গাজায় প্রথম বড় আক্রমণ

  • ২০১২: আবার সংঘর্ষ

  • ২০১৪: ৫০ দিনের যুদ্ধ, বহু হতাহত

  • ২০২1, 2023: নতুন করে সংঘর্ষ

ইসরায়েল দাবি করে, হামাস তাদের উপর রকেট হামলা চালায়, তাই তারা প্রতিশোধ নেয়। অপরদিকে, ফিলিস্তিনিরা বলছে, ইসরায়েল তাদের ভূমি দখল করছে, বসতি স্থাপন করছে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।


৫. আন্তর্জাতিক ভূরাজনীতি ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা সমর্থন

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় কিছু দেশ ইসরায়েলকে সামরিক ও কূটনৈতিকভাবে সমর্থন দেয়। তারা ইসরায়েলকে আত্মরক্ষার অধিকার বলে বিবেচনা করে।

আরব ও মুসলিম বিশ্ব

ফিলিস্তিন ইস্যুতে কিছু মুসলিম দেশ প্রতিবাদ জানালেও, বাস্তবে অনেক দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করছে (যেমন সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত)।

শান্তি সম্ভব?

  • ইসরায়েল চায় ফিলিস্তিন তাদের অস্তিত্ব মেনে নিক, কিন্তু ফিলিস্তিনিরা বলে, ইসরায়েল তাদের অধিকার লঙ্ঘন করছে।

  • দুই-রাষ্ট্র সমাধান (Two-State Solution) সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে, কারণ ইসরায়েল পশ্চিম তীরে নতুন বসতি গড়ছে।

  • যুদ্ধ ও সহিংসতা চলতেই থাকলে, উভয় পক্ষের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।



যুক্তরাষ্ট্রের ইসরায়েলকে সমর্থন করার পেছনে কারণ ও লাভ?

যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় সমর্থক এবং মিত্র। প্রতি বছর তারা বিলিয়ন ডলার অর্থসহায়তা ও সামরিক সহযোগিতা দেয়। এর পেছনে কয়েকটি মূল কারণ ও যুক্তরাষ্ট্রের লাভ রয়েছে—

১. মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তি বজায় রাখা

যুক্তরাষ্ট্র চায় মধ্যপ্রাচ্যে তার প্রভাব বজায় রাখতে, কারণ এটি তেল, বাণিজ্য ও ভূরাজনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যে তার সামরিক ও কূটনৈতিক প্রভাব নিশ্চিত করে।

  • ইসরায়েল হলো যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্বস্ত সামরিক ঘাঁটির মতো, যা পুরো মধ্যপ্রাচ্য নজরদারিতে রাখতে সাহায্য করে।

  • যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি রয়েছে সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, কিন্তু ইসরায়েল তাদের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মিত্র।


২. সামরিক ও অস্ত্র ব্যবসা

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মধ্যে বিশাল অস্ত্র বাণিজ্য রয়েছে।

  • যুক্তরাষ্ট্র প্রতি বছর ইসরায়েলকে ৩.৮ বিলিয়ন ডলার (৩৮০ কোটি ডলার) সামরিক সহায়তা দেয়।

  • ইসরায়েল এই অর্থ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি F-35 যুদ্ধবিমান, মিসাইল, ড্রোন ও অন্যান্য অস্ত্র কিনে।

  • ইসরায়েল নিজেও উন্নত প্রযুক্তির অস্ত্র তৈরি করে, যা যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্য দেশগুলোকেও বিক্রি করে।

এভাবে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র শিল্প লাভবান হয় এবং বিশ্বে তাদের অস্ত্র ব্যবসা টিকিয়ে রাখে।


৩. ইহুদি লবি ও রাজনৈতিক সমর্থন

যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ইহুদি সম্প্রদায়ের বিশাল প্রভাব রয়েছে।

  • AIPAC (American Israel Public Affairs Committee) নামের প্রভাবশালী লবি গ্রুপ ইসরায়েলকে সমর্থন করার জন্য মার্কিন রাজনীতিকদের ওপর চাপ দেয়।

  • মার্কিন কংগ্রেসের অনেক সদস্য ইসরায়েলপন্থী, কারণ তারা ইহুদি সম্প্রদায় থেকে অর্থায়ন ও ভোট পায়।

  • যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইহুদি ভোটারদের বড় ভূমিকা রয়েছে, বিশেষ করে নিউ ইয়র্ক ও ক্যালিফোর্নিয়ার মতো রাজ্যে।


৪. ইসলামপন্থী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ

যুক্তরাষ্ট্র চায় মধ্যপ্রাচ্যে ইসলামপন্থী গোষ্ঠীগুলোকে দুর্বল করতে, যেমন—

  • হামাস (ফিলিস্তিন)

  • হিজবুল্লাহ (লেবানন)

  • ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়া গোষ্ঠীগুলো

ইসরায়েল এসব গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করে, ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি যুদ্ধ করতে হয় না

  • ২০০৩ সালে ইরাকে হামলা চালানোর পর যুক্তরাষ্ট্র বুঝতে পারে, সরাসরি যুদ্ধ করলে তাদের অনেক ক্ষতি হয়।

  • তাই তারা ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে নিজের স্বার্থ রক্ষা করে এবং মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামপন্থী দলগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে সাহায্য করে।


৫. ইরানবিরোধী নীতি

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের বড় শত্রু হলো ইরান

  • ইসরায়েল চায় ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধ্বংস করতে, কারণ ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করলে ইসরায়েলের জন্য হুমকি হবে।

  • যুক্তরাষ্ট্রও চায় ইরানকে দুর্বল করতে, কারণ ইরান মধ্যপ্রাচ্যে তাদের প্রভাব কমাতে চায়।

  • তাই যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের স্বার্থ এখানে এক—দুজনেই ইরানকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।


৬. ধর্মীয় ও আদর্শিক কারণ

যুক্তরাষ্ট্রের অনেক খ্রিস্টান ইসরায়েলের পক্ষে, কারণ—

  • কিছু রক্ষণশীল খ্রিস্টান গোষ্ঠী বিশ্বাস করে যে ইসরায়েলের প্রতিষ্ঠা বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণী পূরণ করেছে

  • খ্রিস্টান ধর্মগ্রন্থের মতে, ইসরায়েলের পুনঃপ্রতিষ্ঠা ঈশ্বরের পরিকল্পনার অংশ।

  • তাই অনেক মার্কিন রাজনীতিক ও খ্রিস্টান গোষ্ঠী ইসরায়েলকে সমর্থন করে।


৭. আরব দেশগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি

যুক্তরাষ্ট্র চায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোকে বিভক্ত রাখতে, যেন তারা কখনও এক হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে না দাঁড়ায়।

  • ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আরব দেশগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে

  • সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিশর এখন ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করছে, যার ফলে ফিলিস্তিন দুর্বল হচ্ছে।

  • আরব দেশগুলো যদি একজোট হতো, তাহলে তারা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় হুমকি হতো।

Rate This Article

Thanks for reading: Israel-Palestine conflict explained Bangla - ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সংঘাতের মূল কারণ ঐতিহাসিক, Stay tune to get latest Blogging Tips.

Getting Info...

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.